গত ৭ অক্টোবর সকালে হামাসের হামলার খবর যখন প্রথম প্রকাশ হয়, ইতাই রুভেনি ও অন্য আপৎকালীন প্যারাট্রুপাররা (ছত্রীসেনা) তাঁদের ব্যাগ গুছিয়ে নেন। সেনাবাহিনী থেকে ডাক পড়ার আগেই জমায়েত স্থানে চলে যান।
কিন্তু প্যারাট্রুপাররা দক্ষিণে গাজা সীমান্তে না গিয়ে উত্তর দিকের সীমান্তে যান। তাঁদের বিশ্বাস, সেখানে হামাসের চেয়ে বড় হুমকি তেহরান-সমর্থিত লেবাননের শিয়া সংগঠন হিজবুল্লাহ যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত।
৪০ বছর বয়সী ইতাই রুভেনি একজন মাস্টার সার্জেন্ট। তিনি বেসামরিক জীবনে সন্ত্রাসীদের অর্থায়ন নিয়ে গবেষণা করেন। তিনি বলেন, ‘দক্ষিণের ঘটনার পুনরাবৃত্তি যেন উত্তরে না ঘটতে পারে, সেটি নিশ্চিত করতে আমরা এখানে এসেছি।’
ইতাই রুভেনি আরও বলেন, ‘আমরা বুঝতে পেরেছি, হিজবুল্লাহ (হামাসের চেয়ে) অনেক বেশি আধুনিক। আমরা বুঝতে পারছি, এই সীমান্তে কেবল তিন হাজার যোদ্ধাই আসবেন, এমনটা নয়। এই সংখ্যা অনেক বেশি হতে পারে। তা ছাড়া এই সমীকরণে ইরানও থাকবে। তাদের মোকাবিলা করতেই আমরা এখানে এসেছি।’