ঢাকা , শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ১ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
রমজানে মাধ্যমিক স্কুল খোলা থাকবে ১৫ দিন, প্রাথমিক স্কুল ১০ দিন খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে টেকনাফ সীমান্তের হোয়াইক্যং এলাকা দিয়ে আজ অস্ত্র নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে মিয়ানমারের সেনা সাদ সাহেব রুজু করার পর দেওবন্দের মাসআলা খতম হয়ে গেছে : মাওলানা আরশাদ মাদানী চলছে বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের দ্বিতীয় দিনের বয়ান পুলিশ সদস্যসহ বিশ্ব ইজতেমায় ৭ জনের মৃত্যু বর্তমান সরকারের সঙ্গে সব দেশ কাজ করতে চায়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়পুরহাটে স্কুলছাত্র হত্যায় ১১ জনের মৃত্যুদণ্ড দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরু ‘শরীফ থেকে শরীফা’ গল্প পর্যালোচনায় কমিটি গঠন করলো শিক্ষা মন্ত্রণালয়

ছাড়ের ছড়াছড়িতেও ক্রেতার দেখা কম

  • নিউজ ডেস্ক
  • প্রকাশিত : ০৭:৪৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জুলাই ২০২০
  • ৭৩৮ পঠিত

রাজধানীর এলিফ্যান্ট রোডের দোকানগুলোর দিকে তাকালেই দেখা যাবে ছাড়ের ছড়াছড়ি। পোশাক থেকে শুরু করে জুতা—প্রায় সব দোকানেই নানা ছাড় চলছে। তবে বিক্রেতারা হতাশ যে এত ছাড়ের পরও আশানুরূপ ক্রেতা নেই। বেচাবিক্রি এখনো চাঙা হয়ে ওঠেনি।

ঈদুল আজহার আর এক সপ্তাহ বাকি। পোশাক কেনার প্রতি আগ্রহ ঈদুল ফিতরের মতো না হলেও এ ঈদেও ভালো বিক্রি হয়ে থাকে বলে জানান দোকানিরা। কিন্তু এবারের পরিস্থিতি ভিন্ন। করোনা প্রাদুর্ভাবের জন্য দীর্ঘদিন সব বন্ধ থাকার পর মে মাসের মাঝামাঝি থেকেই দোকানপাট, শপিংমল সব চালু করে দেওয়া হয়। ধাপে ধাপে দোকান খোলা রাখার সময়ও বাড়ানো হয়। তবে ঈদ বাজারে সেভাবে ক্রেতা ফেরেনি।

যমুনা ফিউচার পার্কের এক নিরাপত্তাকর্মী জানান, ঈদ বা কোনো উৎসবের আগে এখানে প্রচুর ভিড় হয়। শুক্রবারে তা আরও বেশি থাকে। কিন্তু এবার লোকজন অনেক কম। এ মার্কেট ঘুরে দেখা যায় কিছু দোকান ফাঁকা, কিছু দোকানে অল্পসংখ্যক ক্রেতা পণ্য নাড়াচাড়া করছেন। জেন্টল পার্কের সহকারী আউটলেট ম্যানেজার আবু মোহাম্মদ সিদ্দিক প্রথম আলোকে বলেন, ‘কাস্টমার একেবারেই কম। আমাদের সর্বোচ্চ ৭০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় চলছে। এই ছাড়ের জন্যই যা কিছু কাস্টমার আসছে। তবু আগের মতো না। অবস্থার উন্নতি যে কবে হবে, তা বুঝতে পারছি না।’

Tag :
জনপ্রিয়

রমজানে মাধ্যমিক স্কুল খোলা থাকবে ১৫ দিন, প্রাথমিক স্কুল ১০ দিন

ছাড়ের ছড়াছড়িতেও ক্রেতার দেখা কম

প্রকাশিত : ০৭:৪৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জুলাই ২০২০

রাজধানীর এলিফ্যান্ট রোডের দোকানগুলোর দিকে তাকালেই দেখা যাবে ছাড়ের ছড়াছড়ি। পোশাক থেকে শুরু করে জুতা—প্রায় সব দোকানেই নানা ছাড় চলছে। তবে বিক্রেতারা হতাশ যে এত ছাড়ের পরও আশানুরূপ ক্রেতা নেই। বেচাবিক্রি এখনো চাঙা হয়ে ওঠেনি।

ঈদুল আজহার আর এক সপ্তাহ বাকি। পোশাক কেনার প্রতি আগ্রহ ঈদুল ফিতরের মতো না হলেও এ ঈদেও ভালো বিক্রি হয়ে থাকে বলে জানান দোকানিরা। কিন্তু এবারের পরিস্থিতি ভিন্ন। করোনা প্রাদুর্ভাবের জন্য দীর্ঘদিন সব বন্ধ থাকার পর মে মাসের মাঝামাঝি থেকেই দোকানপাট, শপিংমল সব চালু করে দেওয়া হয়। ধাপে ধাপে দোকান খোলা রাখার সময়ও বাড়ানো হয়। তবে ঈদ বাজারে সেভাবে ক্রেতা ফেরেনি।

যমুনা ফিউচার পার্কের এক নিরাপত্তাকর্মী জানান, ঈদ বা কোনো উৎসবের আগে এখানে প্রচুর ভিড় হয়। শুক্রবারে তা আরও বেশি থাকে। কিন্তু এবার লোকজন অনেক কম। এ মার্কেট ঘুরে দেখা যায় কিছু দোকান ফাঁকা, কিছু দোকানে অল্পসংখ্যক ক্রেতা পণ্য নাড়াচাড়া করছেন। জেন্টল পার্কের সহকারী আউটলেট ম্যানেজার আবু মোহাম্মদ সিদ্দিক প্রথম আলোকে বলেন, ‘কাস্টমার একেবারেই কম। আমাদের সর্বোচ্চ ৭০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় চলছে। এই ছাড়ের জন্যই যা কিছু কাস্টমার আসছে। তবু আগের মতো না। অবস্থার উন্নতি যে কবে হবে, তা বুঝতে পারছি না।’